শসা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা-শসা কখন খাওয়া উচিত
শসা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে আপনারা হয়তো অনেকেই জানেন না। শসা একটি সবজি জাতীয় খাদ্য। শসাতে প্রতি ১০০গ্রামে প্রায় ৯৬% শতাংশ পানি পাওয়া যায়। শসা একটি খুব সহজলভ্য সবজি যার অনেক পুষ্টিগুণ রয়েছে।
আপনারা যারা মানবদেহের জন্য শসা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জানতে চান, তারা সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে পড়ুন বিস্তারিত জানতে পারবেন। তাই চলুন জেনে নেওয়া যাক শসা সম্পর্কিত সম্পন্ন তথ্য গুলো।
পেজ সূচিপত্র-নিচের যে অংশ পরতে চান ক্লিক করুন
- শসা খাওয়ার উপকারিতা
- শসার অপকারিতা
- শশা কি ওজন কমাতে সক্ষম
- শসা কখন খাওয়া উচিত
- কোন কোন রোগের জন্য শসা খাওয়া উপকারী
- শসা স্বাস্থ্যের জন্য কতটা উপকারী
- বাড়ির আঙিনায় ও টবে শসা চাষ পদ্ধতি
- শসা গাছের পোকামাকড় ও রোগ বালাই দূর করার উপায়
- লেখকের শেষ কথা
শসা খাওয়ার উপকারিতা
বর্তমানে সময়ে শসা আমাদের খাদ্য তালিকায় বেশিরভাগ সময় থাকে।কিন্তু আমরা অনেকেই জানিনা এই সমস্যা আমাদের মানব দেহের জন্য কতটা উপকারী।আপনি যদি শশাটা একটি সাধারণ সবজি মনে করে থাকেন তাহলে আপনার ধারণা একদমই ভুল,কারণ শসাতে থাকা বিদ্যমান উপাদানগুলো আমাদের দেহের বিভিন্ন কঠিন রোগ গুলো দূর করতে অনেক ভাবে সাহায্য করে।তাই চলুন জেনে নেওয়া যাক কিছু উপকারিতা গুলো। শসার উপকারিতাঃ-
- ফাইবার ও ফ্লুইড সমৃদ্ধ শসা শরীরে ফাইবার এবং জলের পরিমাণ বাড়ায়। পটাশিয়াম ম্যাগনেসিয়াম ও ফাইবার থাকার কারণে শসা উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণের সাহায্য করে।
- রয়েছে স্টেরল নামক এক ধরনের উপাদান, যা কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণের সাহায্য করে।এক্ষেত্রে মনে রাখা প্রয়োজন শসার খোসায় স্টেরল থাকে
- ওবেসিটি নিয়ন্ত্রণের শসা খুব উপকারী
- এরেপনিস নামক এনজাইম থাকার কারণে শসা হজমও কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যার সমাধান করে থাকে
- শশা বা শসার রস ডায়াবেটিস রোগীর জন্য বেশ উপকারী
- শসার রস আলসার গ্যাস্ট্রাইটিস ক্ষেত্রেও উপকারী
- গাজরের রসের সাথে শসা রস মিশিয়ে খেতে পারেন, ইউরিক এসিড থেকে ব্যথার সমস্যা হলে অনেক কাজে দিবে
শসার অপকারিতা
শসা হচ্ছে একটি লো ক্যালোরি বা খুব কম ক্যালরিযুক্ত একটি খাবার।শসার মধ্যে পানির পরিমাণ অনেক।প্রায় ১০০ গ্রাম শসাতে পানির পরিমাণ 94 থেকে 96 % শতাংশ এবং ক্যালরি ২২ কিলো ক্যালরি।এছাড়াও শসা একটি ভালো মানের এন্টিঅক্সিডেন্ট জাতীয় খাবার। সসাতে কিছু পরিমাণ ভিটামিন মিনারেল এবং আঁশ থাকে।কিন্তু ভালো একটি খাবার শসাও মানুষের শরীরের জন্য ক্ষতিকর হয়ে যায়,যখন কেউ মনে করে শুধুমাত্র শসা খেয়ে ওজন কমানো যায়।
আরো পড়ুনঃ আনারস খাওয়ার উপকারিতা ও আনারস চাষ পদ্ধতি
শসাকে ওজন কমানোর একমাত্র ওষুধ মনে করে। আমরা ডায়েট চার্টে শসাটা রাখি। কিন্তু শুধু শসা খেয়ে আমরা ওজন কমাতে বলি না। কিন্তু অনেকে ওজন কমানোর জন্য সরকারকে ওষুধ হিসেবে ধরে নিয়ে সারাদিন ধরে শসা খেতে থা্কে। যখনই ক্ষুধা লাগে শসা খেতে শুরু করে। যেহেতু শসা একটি কম ক্যালরিযুক্ত খাবার তাই শসাকে অন্য যে কোন কম ক্যালরিযুক্ত খাবার একনাগাড়ে খেতে থাকলে ওজন কমে যাবে। কিন্তু সেই সঙ্গে আপনার শরীরের দেখা দেবে বিভিন্ন পুষ্টি উপাদানের ঘাটতি।
অন্য খাবার কম খেয়ে সারাদিন বা অতিরিক্ত পরিমাণে শসা খেতে থাকলে বা ক্ষুধা লাগলে শসা খেলে বদহজম গ্যাসের সমস্যা সহ পেট ফাঁপা পেট ব্যথা অভিভাবক ইত্যাদি দেখা দেয়। ওজন কমাতে সারাক্ষণ শসা খেলেই ঘটবে নানান বিপত্তি। শরীরে পর্যাপ্ত পুষ্টির অভাবে শরীর ভীষণ দুর্বল হয়ে যাবে। কাজ করা শক্তি পাবেন না এবং রক্ত কমে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। এছাড়াও রক্তে গ্লুকোজের অভাবে মাথা ঘুরে পড়ে যাওয়ার মত অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনাও ঘটতে পারে।
শশা কি ওজন কমাতে সক্ষম
ওজন নিয়ন্ত্রণের জন্য খাদ্য অভ্যাস নিয়ন্ত্রণ করার উপায় আছে অনেকগুলো।এদের মধ্যে একটি হলো শসা।অনেক ভাবে খাওয়া যায় এই সবজি সরাসরি ক্ষেত্রেও তা বেশ সুস্বাদু।এক কাপ শসায় ক্যালোরি মাত্র ১৬।অর্থাৎ এর এনার্জি ডেনসিটি কম। বিশেষজ্ঞরা বলেন, এনার্জি ডেনসিটি কম এমন খাবার খাওয়ার সঙ্গে ওজন কমার গভীর সম্পর্ক আছে।আর শশায় পানির মাত্রা বেশি হওয়ায় পেট ভরা অনুভূতি থাকে, তাহলে খাওয়া কম হয়।
শসা কখন খাওয়া উচিত
সর্বপ্রথম আমাদের জানতে হবে শসা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে।এসব বিষয়ে ভালোভাবে জেনে নিয়ম করে আমাদের শসা খাওয়া উচিত।শসা যেহেতু নিচে হজম হতে বেশি সময় নাই তাই সংসার রাতে ঘুমানোর ঠিক আগে না খাওয়াই উচিত।বরং রাতের খাবারের ২০-৩০ মিনিট আগে খেলে তা অনেকক্ষণ পেটে থাকবে এবং রাতের খাবার অনেকটাই হালকা হবে।এবং তা ওজন কমাতে সাহায্য করবে।
আরো পড়ুনঃ প্রতিদিন ছোলা বাদাম কিসমিস খাওয়ার উপকারিতা
আর সকালে খালি পেটে শসা খাওয়া ঠিক নয় কারণ শশায় বিদ্যমান ম্যাগনেসিয়াম এবং পটাশিয়াম লো ব্লাড প্রেসার এর জন্য দায়ী তাই সকালে খালি পেটে শসা খেলে লো ব্লাড প্রেসার এর অ্যাটাক হতে পারে।তাই দুপুরে শসা সালাদ বা গোল করে কেটেও শসা খেতে পারেন। ওজন কমাতে টক দইয়ের সঙ্গে শসার টুকরা মিশিয়ে খেতে পারেন। শসার ৯৫ শতাংশই পানি তাই শসা খাওয়ার পর পানি খাওয়া যাবে না। উল্লেখিত বিষয়গুলো খেয়াল করে শসা খাবেন।
কোন কোন রোগের জন্য শসা খাওয়া উপকারী
আমরা হয়তো এতদিন শসা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা জানতাম না শসা আমাদের মানবদেহের শরীরের কোন কোন রোগের জন্য বেশ উপকারিতা বয়ে নিয়ে আসে। চলুন জেনে নেওয়া যাক কোন কোন রোগের জন্য শসা খাওয়া উপকারী।
- কথায় বলে ডায়াবেটিস থেকে ডায়রিয়ার সবকিছু জন্যই শসা অপরিহার্য। প্রচন্ড গরমে দেহের পানের ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে শসা। এর ফলে দেহকে সজীব রাখতে শসার কোন বিকল্প নাই।
- বদহজম এসিডিটি অরুচি গ্যাস্ট্রাইটিস লিভার এবং প্যানক্রিয়াসের সমস্যা থাকলে শসা খাওয়া উচিত
- আর্থারাইটিস হার্টের রোগ অস্টিওপরেসিস এবং ভ কনস্টিপেসন প্রতিরোধ শসা ভালো কাজ করে
- বয়স্কদের অ্যালঝেইমার্স ও অন্যান্য নিউরোলজিক্যাল রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে শশায় থাকা ফিসটিন নামক এক ধরনের আন্টি ইনফর্মেটরি যৌগ
- এছাড়াও কার্ডিওভাস্কুলার ডিজিজ জ ও অন্যান্য প্রদাহ জনিত অসুস্থতার ঝুঁকি কমিয়ে দিতে পারে অতি পরিচিত সহজলভ্য এই সবজি।
শসা স্বাস্থ্যের জন্য কতটা উপকারী
চলুন এবার জেনে নেওয়া যাক আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য শসা কতটা উপকারী ও কি কি রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
- শশায় উপস্থিত উচ্চ অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রক্ত প্রবাহ নিয়ন্ত্রণ করে
- দেহের পানি শূন্যতা দূর করে
- দেহের ভেতরে ও বাইরের তাপ শোষক
- বিষাক্ততা দূর করে
- প্রত্যাহীক ভিটামিনের শূন্যতা পূরণ করে
- ত্বক বান্ধব খনিজের সরবরাহকারী
- হজম ওজন কমাতে সহায়ক
- চোখের জ্যোতি বাড়ায়
- ক্যান্সার প্রতিরোধের কাজ করে
- ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে ভূমিকা রাখে
- মুখ পরিষ্কার রাখে
- চুল ও নখ সতেজ করে
- গেটেঁবাত থেকে মুক্তি
- মাথা ধরা থেকে নিষ্কৃতি
- কিডনি সুস্থ রাখে
বাড়ির আঙিনায় ও টবে শসা চাষ পদ্ধতি
শসা আমাদের দেশের জনপ্রিয় একটি সবজি।শুধুমাত্র সালাতে নয় সবজি হিসেবে খাওয়া হয়।শসার উপাদানের ৮০শতাংশ পানি থাকে।আমাদের দেশের শসা শালাদের তালিকায় প্রথমে রাখা হয়ে থাকে। এছাড়াও রূপচর্চার জন্য ব্যবহার করা হয়।আসুন জেনে নেই টবে শসা চাষ পদ্ধতি।
জাত নির্বাচন= বর্তমানে বাংলাদেশের বেশ কয়েক ধরনের শসার চাষ করা হয়।এর মধ্যে অধিকাংশ যতই হাইব্রিড। পটিয়া জায়ান্ট বিএডিসি বারোমাসি ও দুইটি স্থানীয় জাত রয়েছে।বেসরকারি ব্রিজ উৎপাদন প্রতিষ্ঠানগুলো বেশ কয়েকটি বিশুদ্ধ জাত হাইব্রিড জাত বাজার জাত করেছে।শসার বিভিন্ন জাতের মধ্যেঃ-আলভী, কিরিণ,তিতুমীর, নওগ্রা গ্রীন, হিমেল, গ্রিন ফিল্ড, বাঁশখালি, মধুমতি, শিলা, লাকি-৭ ইত্যাদি জাতসমূহ আমাদের দেশে চাষ করা হয়ে থাকে।
আরো পড়ুনঃটবে আঙ্গুর চাষ পদ্ধতি ফলন ১০০% নিশ্চিত
শসা চাষের উপযুক্ত সময় ফেব্রুয়ারি থেকে মার্চ মাস পর্যন্ত।তবে হাইব্রিড জাতগুলো সারা বছরের বপন করা যায়। শসার জীবনকাল সাধারণত জাত ভেদে ৭৫ থেকে ১২০ দিন পর্যন্ত হতে পারে।শশা উৎপাদনের জন্য উর্বর বেলে দোআঁশ মাটি উপযুক্ত।এক ভাগ সাদা বালু এক ভাগ মাটি আর একভাগ পচা গোবর বা ভালো মানের কম্পোস্ট সার্ট ভালোভাবে মিশিয়ে নিতে হবে।সম্ভব হলে এই মিশ্রণেরসাথে সামান্য ছাই মেশাতে পারেন। তবে চাষ করলে পর্যাপ্ত পরিমাণে জৈব ও রাসায়নিক ব্যবহার করতে হবে।
বীজ বা চারা রোপন= শসার বীজ বপনের জন্য ২৪ ঘন্টা আগে ভিজিয়ে রাখতে হবে।বীজের আকারের দ্বিগুণ গভীরে বীজ বপন করতে হবে।চারা রোপনের উপযুক্ত সময় বিকেলবেলা, তাহলে চারা কম মরবে।যারা লাগানোর পরে চারা গোড়ায় মাটি দিয়ে টিপে দিতে হবে তারপর টবে পানি দিতে হবে।যে তবে বীজ রোপন করবেন তার নিচের দিকে ছোট ছোট ছিদ্র করে দিতে হবে যাতে অতিরিক্ত পানি বের হয়ে যেতে পারে।
যারা গজানোর এক সপ্তাহ পর থেকে পরিমাণ মতো তরল সার প্রয়োগ করতে হবে এবং পাত্রের মাটির পরিমাণ অনুযায়ী ৫ দানা করে টিএসপি দিয়ে টবের কিনারার দিকে মাঠে আলগা করে দিতে হবে।শশা গাছের নিয়মিত সকাল বিকাল পানি দিতে হবে।তাই আমরা যারা মাটিতে অথবা ছাদে টবে শশা গাছ রোপন করতে চাই উত্তর মেনে আমাদের কাজ করতে হবে তাহলে ভালো মানের একটা ফলন পাওয়া যাবে।চলুন এবার জেনে নেওয়া যাক তরল সার প্রস্তুত ও প্রয়োগ।
তরল সার প্রস্তুত ও প্রয়োগ= আধা লিটার পানিতে ২৫ গ্রাম সরিষা খোল ভিজিয়ে ১৫ দিন রেখে দিতে হবে।এইবার এই ভেজানো খৈল ১০ লিটার পানিতে ২ চামচ ইউরিয়া এবং এমওপি সার ভালোভাবে মিশিয়ে পরিমাণ মতো প্রয়োগ করতে হবে।আপনি যদি এভাবে সাত তৈরি করে প্রয়োগ করেন তাহলে আপনার কাজ সুস্থ থাকবে এবং ফলনের ক্ষেত্রে অনেক উপকারী হবে।তাই আপনি যদি শসা চাষ করে ভালো ফলন পেতে চান তাহলে এই বিষয়গুলো খেয়াল রাখতে হবে।
শসা গাছের পোকামাকড় ও রোগ বালাই দূর করার উপায়
শসার পাতা সুড়ঙ্গকারী পোকা, রেড পামকিন বিটল, ফলের মাছি পোকা এবং টোবাকো ক্যাটারপিলার দমনে সাইবারমেথ্রিন জাতীয় কীটনাশক যেমনঃ ওস্তাদ ২০ মিলিমিটার অথবা ম্যাজিক অথবা কট ১০ মিলিমিটার প্রতি ১০ লিটার পানিতে মিশিয়ে প্রতি পাঁচ শতকে স্প্রে করতে হবে ১০ থেকে ১২দিন পর পর দুই থেকে তিনবার।ঔষধ স্প্রে করাই সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।শসার সাদা মাছি ও জাব পোকা দমনে ইমিডাক্লোরোপ্রিড জাতীয় কীটনাশক যেমন(এডমায়ার অথবা টিডো ৭ থেকে ১০ মিলিমিটার দশ লিটার পানিতে মিশিয়ে প্রতি পাঁচ শতকে স্প্রে করতে হবে দশ দিন পর পর দুই থেকে তিন বার।
রোগ বালাই= শসার পাউডারী মিলডিউ রোগ দমনের সালফার জাতীয় ছত্রাক নাশক যেমনঃ কুমুলাস ৪০ গ্রাম বা গেইভেট বা মনোভিট ২০ গ্রাম অথবা কার্বেন্ডাজিম জাতীয় ছত্রাকনাশক যেমনঃ গোল্ডা জিম ৫ মিলিমিটার বা এমকোজিম বা কিউবি বা কম্পানিয়ন ২০ গ্রাম প্রতি ১০ লিটার পানিতে মিশিয়ে ১০ দিন পরপর আক্রমণের শুরু থেকে মোট দুই থেকে তিনবার প্রয়োগ করতে হবে। শশার পাতা টার্গেট স্পট এবং গামী steam blide রোগ দমনের জন্য ম্যানকোজে অথবা
আরো পড়ুনঃ লটকন খাওয়ার ৫টি কার্যকরী উপকারিতা
মেনকোজে + মেটালক্সিল জাতীয় বালাইনাশক যেমনঃ রেডমিল গোল্ড ২০ গ্রাম প্রতি ১০ লিটার পানিতে মিশিয়ে ৭ থেকে ১০ দিন পরপর তিনবার স্প্রে করুন।শসার মোজাইক রোগ দমনে জমিতে সাদা মাছি যাব পোকা দেখা গেলে বাহক পোকা ইমিডাক্লোরোপ্রিড গ্রুপের কীটনাশক যেমনঃ অ্যাড মায়ার অথবা টিডো ১০ মিলি লিটার ১০ লিটার পানিতে মিশিয়ে প্রতি পাঁচ শতকে স্প্রে করতে হবে।সকালবেলা গাছের ছাই ছিটিয়ে দিলে এই গাছ থেকে পড়ে যাবে।
শসার জাত ভেদে বীজ বপনের ৪৫ থেকে ৬০ দিনের মধ্যে ফসল সংগ্রহ শুরু করা যায়। হেক্টর।
লেখকের শেষ কথা
প্রিয় পাঠক স্যার/ম্যাম, আজকের আলোচনার বিষয় ছিল শসা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা এবং স্বাস্থ্যের জন্য শসার উপকারগুলো ও শসার চাষ পদ্ধতি সম্পর্কে।আশা করা যায় আপনারা নিয়ম মত শসা খাবেন এবং শসার অপকারিতা সম্পর্কে সতর্ক হবেন।আজকের আর্টিকেল থেকে আপনারা অবশ্যই জানতে পেরেছেন সমস্যা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য কি কি উপকার বয়ে আনে এবং কি কি ক্ষতি করে। তাই নিয়ম মেনে চসা খেতে হবে।
আজকের আর্টিকেলটি আপনাদের যদি ভালো লেগে থাকে এবং উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে অন্যদেরকে জানানোর জন্য শেয়ার করে দিবেন।এই বিষয়ে আপনার আরো কিছু তথ্য জানার থাকলে অতি অবশ্যই কমেন্ট বক্সে জানিয়ে যাবেন আমরা আপনাকে জানিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করব।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url