দুধ ব্যবহার করে ফর্সা হওয়ার উপায়-ত্বকের যত্নে দুধের উপকারিতা

আপনি যদি দুধ ব্যবহার করে ফর্সা হতে চান তাহলে এই আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে পড়ুন।কেননা আজকের আর্টিকেলে আপনাদের জানাবো দুধের সঠিক ব্যবহার করে কিভাবে মুখের স্কিনকে ফর্সা ও লাইটিং করা যায়।

দুধ ব্যবহার করে ফর্সা হওয়ার উপায়আপনারা হয়তো অনেকেই শুনেছেন যে,দুধ আমাদের ত্বককে গ্লোয়িং করে তোলে।দুধ আমাদের স্কিনকে লাইটিং ও ব্রাইটিং করে। দুধ ব্যবহারের ফলে আমাদের ত্বকে পিম্পল হতে দেয় না সেই সঙ্গে ত্বক উজ্জ্বল ও ফর্সা বানায়।

পেজ সূচিপত্র-নিচের যে অংশ পড়তে চান ক্লিক করুন

ফর্সা হতে ও ত্বকের দাগ কমাতে দুধের ব্যবহার

বর্তমানে সময়ে আমরা ছেলে-মেয়ে উভয় রূপচর্চা নিয়ে অনেক মেতেছি।রূপচর্চার মাধ্যমে সবাই সুন্দর থাকতে চাই। এক্ষেত্রে ভরসা হওয়ার জন্য আমরা অনেকেই অনেক রকমের জিনিস ব্যবহার করে থাকি।তবে সব সময় কি সব রকমের জিনিস আমাদের কাজে দেয়! মোটেও না।তবে ধবধবে সাদা ফর্সা ও উজ্জ্বল চেহারার অধিকারী হতে চাইলে আমাদের জন্য খুবই কার্যকারী ও মুখের গ্লো আনতে সাহায্য করবে।দুধ ব্যবহারের ফলে আমাদের ত্বকে পিম্পল হতে দেয় না ও 
আরো পড়ুনঃ চেহারায় গ্লো আনার উপায় ও গ্লো বৃদ্ধির উপায়
সেই সঙ্গে ত্বকের দাগ ফুটকে দূর করে তোকে উজ্জ্বল ও ফর্সা বানায়।দুধ আমাদের শরীরে যেমন শক্তি দেয় ঠিক তেমনেই প্রোটিনের ঘাটতি পূরণ করে।দুধের মধ্যে থাকা বিদ্যমান উপাদান গুলো হচ্ছেঃ-ভিটামিন,ভিটামিন এ,ভিটামিন ডি,ক্যালসিয়াম,সেসেনিয়াম ম্যাগনেসিয়াম।তাই আমাদের শরীরকে ও ত্বককে ভালো রাখতে দুধের কোন তুলনা হয় না।এই দুধ আমাদের শরীরের পাশাপাশি ত্বকের যত্ন অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।রূপচর্চায় আপনারা কি কখনো দুধ ব্যবহার করেছেন?

ঘরোয়া পদ্ধতিতে দুধের সাথে বিভিন্ন উপকরণ মিশিয়ে আপনারা কিন্তু ঘরে বসেই অতি যত্ন সহকারে রূপচর্চা করতে পারেন।এইসব উপকরণ ব্যবহারের মাধ্যমে আপনি আপনার ত্বককে ফর্সা উজ্জ্বল ও গ্লোইং করতে পারেন।আপনার ত্বকের ধরন বুঝে ঘরোয়া পদ্ধতিতে দুধের তৈরি বিভিন্ন ধরনের ফেসপ্যাক লাগাতে পারেন।পার্লারে গিয়ে হাজার হাজার টাকা খরচ না করে আপনারা ঘরে বসে দুধ ব্যবহার করে ফর্সা হতে পারবেন।

ঘরোয়া পদ্ধতিতে দুধ ব্যবহার করে ফর্সা উপায়

প্রথমে আমরা একটি বাটিতে কাঁচা দুধ নিয়ে নিব।কাঁচা দুধ আমাদের ত্বকের ভিতর জমে থাকা ময়লা গুলো তুলে ফেলে।দুধ আমাদের ত্বকের ভিতরকে পুরোপুরি ভাবে পরিষ্কার করে তুলে।এরপর দুধের সাথে মেশাবো মধু ও চিনি।মধুতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ও মিনারেল থাকে যা আমাদের চেহারার যৌবনকে ধরে রাখতে সাহায্য করে।এটি ব্যবহারে  ত্বকে পিম্পল হয় না এবং ত্বককে কোমল ও নরম করে তুলে।দুধ ও মধু একসঙ্গে মিশিয়ে সুতি কাপড় বা টিস্যুর সাহায্যে মুখে লাগিয়ে নিবেন।

এরপর ৫ থেকে ৭ মিনিট পর পরিষ্কার করে নিবেন। এরপর স্ক্রাবিং এর জন্য নিয়ে নিতে হবে এক চা চামচ চালের গুঁড়ো বা চালের আটা। চালের গুড়ো খুব ভালো স্ক্রাবিং এর জন্য।এর সাহায্যে আপনি স্ক্রাবিং করলে এটি আমাদের নিহত কোষকে দূর করে তারপরে চেহারায় উজ্জ্বলতা আসে এবং ফর্সা হয়।আবার এটি ত্বকের হোয়াইট হেডস ও ব্লাক হেডস দূর করে। তারপর এতে দিতে হবে হলুদ গুঁড়ো।যেহেতু আমরা দুধের ফেসিয়াল করছি সেহেতু এটিতে হাফ চা চামচ 

দুধের সর ও প্রয়োজনমতো দুধ দিয়ে ভালোভাবে মিশিয়ে নিয়ে এটি মুখের মধ্যে এক মিনিট রেখে ভালোভাবে স্ক্রাবিং করে নিতে হবে।এরপর স্ক্রাবিং করা হয়ে গেলে পানি দিয়ে ধুয়ে সুতি কাপড় দিয়ে আলতো ভাবে মুছে নিতে হবে।আপনি চাইলে দুধের সাথে একটু ঘি মিশিয়ে ত্বকে ভালোভাবে মাসাজ করতে পারেন।এটা আপনাদের স্কিনকে হাইড্রেট করে ও মশ্চারাইজ করে।এই টিপস গুলো আপনি যদি ভালভাবে মেনে চলেন তাহলে এইটি আপনার স্কিনের কালচে 
দাগ ব্রণের দাগ ছোপ কে তুলে দেবে এবং মেসতা দূর করবে।দুধ আর ঘি মিশিয়ে ১ মিনিট ভালোভাবে ম্যাসাজ করুন এরপর দেখবেন আপনার স্কিনটা গ্লো করছে।কুঁচকে যাওয়া অথবা ভাজ পড়ে যাওয়া স্কিন কেউ টাইট করে তুলে দুধ এবং ঘি।মেয়েদের মেকআপ তুলতেও দুধ ব্যবহার করে থাকে।দুধ আমাদের স্কিনে ক্লিনজার হিসাবে কাজ করে।তাই এক্ষেত্রে আমরা ঘরোয়া পদ্ধতিতে দুধ ব্যবহার করে নিজে নিজেই ফেসপ্যাক বানিয়ে ফর্সা হতে পারি।

ত্বকের যত্নে দুধের উপকারিতা

প্রতিদিনের বাইরের দূষিত পদার্থ ও ধুলোবালি আমাদের ত্বকের অনেক ক্ষতি করে।দিন শেষে দুধকে কাজে লাগিয়ে আমরা ত্বকের পরিচর্যা করতে পারি।আমাদের ত্বকের সৌন্দর্য ও উজ্জ্বলতা বাড়াতে দুধ অনেক কার্যকর।নিয়মিত দুধ খেলে উপকার পাবেন।পরিবেশ দূষণ সহ নানান কারণে ত্বকের ভেতরে প্রদাহ সৃষ্টি হয়।অল্প দুধের সর যদি মুখে লাগাতে পারেন তাহলে ত্বকের প্রদাহ কমে যাবে।মৃত কোষের কারণে ত্বকের সৌন্দর্য কমে যায়।
ত্বকের যত্নে দুধের উপকারিতা
এক্ষেত্রে অল্প পানি নিয়ে তাতে সামান্য পরিমাণ মতো লবণ দিয়ে ফুটিয়ে নিতে হবে, এরপর তাতে যার কাপ দুধ মিশিয়ে বিশ মিনিট অপেক্ষা করতে হবে।এরপর উক্ত মিশ্রণটি মুখে লাগিয়ে ভালোভাবে মাসাজ করতে হবে।দেখবেন নিত্য কোষের স্তর সরে যাবে।ফলে আপনার ত্বক হয়ে উঠবে ফর্সা ও উজ্জ্বলতা।ছোট বাচ্চা থেকে শুরু করে বয়স্ক মানুষদের জন্য দুধের ব্যবহার অপরিসীম।শীতের সময় অনেকেরই ত্বক ফেটে যায় এবং ড্রাই হয়ে যায়।

এজন্য দুধের সাথে বিভিন্ন উপকরণ দিয়ে স্কিন কেয়ার করুন।প্রাচীনকালের রাজরানীরা ত্বকের যত্নের জন্য দুধ ব্যবহার করতেন।আর তাতে ফুটতো ত্বকের জেল্লা।বিশেষজ্ঞদের মতে দুধ একাধিকভাবে ত্বকের জেলা বাড়ায়।আপনার যদি সারা বছরই ত্বক সুস্থ থাকে তাহলে আপনি দুধ ব্যবহার করতে ভুলবেন না।দুধ হল প্রাকৃতিক মশ্চারাইজার, যা আমাদের ত্বকের আদ্রতা ফিরিয়ে আনে এমনকি স্কিন স্কেলের নানান ক্ষত দূর করে।

দুধ ব্যবহার করে ফর্সা হওয়ার ফেসপ্যাক তৈরি

প্রথমে আপনি একটা শসা নিন। এরপর শসাটাকে বেটে পেস্ট তৈরি করুন। এরপর সংসার পেস্টের সাথে দুই থেকে তিনটা চামচ দুধ মিশিয়ে মিক্স করুন। এবার গলা ও মুখের ত্বকে লাগিয়ে রাখুন। তারপর ১৫ থেকে ২০ মিনিট অপেক্ষা করুন এবং গরম কুসুম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এই প্যাকটি শুষ্ক ত্বকের প্রাণ ফেরাতে সাহায্য করে।শসা এবং দুধের সংমিশ্রণে তৈরি এই ফেসপ্যাকটি ত্বকের আদ্রতা বিশেষভাবে সহায়তা করে।
শীতকালে সব ধরনের ত্বকের অধিকারীদের দেখা যায় ত্বকের আদ্রতা হারিয়ে ফেলে বা স্কিন ডিহাইড্রেশনে ভোগে। তাই শীতকালে এই প্যাকটি সব ধরনের অধিকারী ব্যবহার করতে পারেন। দুধ দিয়ে আরো বিভিন্ন ধরনের ফেসপ্যাক তৈরি করা যায়। দুধ মসুর ডাল বাটা চিনি-মধু একসাথে মিশিয়েও একটি ফেসপ্যাক তৈরি করা যায়। আর এই ফেসপ্যাকটি আপনি যদি সপ্তাহে দুই থেকে তিনবার আপনার স্কিনে ব্যবহার করেন, তাহলে আপনি জল জলে এক উজ্জ্বল চেহারা পাবেন।

ত্বকের যত্নে ছাগলের দুধ ব্যবহার করে ফর্সা উপায়

রুক্ষ ও শুষ্ক ত্বকের জন্য ছাগলের দুধ জাদুর মত কাজ করে। ছাগলের দুধে রয়েছে অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল এন্টিফাঙ্গাল ও ফ্যাটি অ্যাসিড। তাই ত্বকের মশ্চারাইজার অথবা চুলকানি ও জ্বালা পোড়া ভাব দূর করতে ছাগলের দুধ খুবই সংবেদনশীল। ছাগলের দুধ ও মানুষের ত্বকের পিএইচ এক। এই কারণে ত্বকের যত্নের ছাগলের দুধের জনপ্রিয়তার দিন দিন বাড়ছে। ছাগলের দুধে রয়েছে ভিটামিন,ফ্যাট,প্রোবায়োটিক সমৃদ্ধের সংমিশ্রণ যা সব ত্বকের জন্য 

সমানভাবে পরিচর্যার কাজে লাগে। ছাগলের দুধে ল্যাটট্রিক এসিড এর কারণে আলফা হাইড্রক্সি এসিড রয়েছে যা ত্বকের মৃত কোষকে অপসারণ করে ও ত্বকের উজ্জ্বলতা মসৃণ ও কোমলতার জন্য খুবই কার্যকর। ছাগলের দুধের সাথে সামান্য জাপান মিশিয়ে আমরা ত্বকে লাগাতে পারি। এটি আমাদের ন্যাচারালি নারিশড রাখতে সাহায্য করে। আমাদের স্কিনের যে বাইরের লেয়ার থাকে তাকে রিপেয়ার করতে হেল্প করে। 

এর পাশাপাশি আমাদের স্কিনের ন্যাচারাল গ্লো ও উজ্জ্বলতা ফিরিয়ে আনতে সাহায্য করে। এছাড়াও ছাগলের দুধে থাকা ভিটামিন-এ আমাদের স্কিনকে টানটান দেখাতে হেল্প করে। অর্থাৎ এক্ষেত্রে এটি আমাদের স্ক্রিনে অ্যান্টি এজিং এরও কাজ করে থাকে। ত্বক দুই-তিন শেড ফর্সা করে। তাই আমাদের যাদের ত্বকের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা আছে, আমরা এই সমস্যার সমাধানের জন্য ত্বকের যত্নে ছাগলের দুধ ব্যবহার করে ফর্সা হতে পারি।

ত্বকের যত্নে নারিকেল দুধ এর ব্যবহার

নারিকেলের দুধ বা কোকোনাট মিল্ক হলো নারিকেলের কোরআনের শ্বাস ও পানি দিয়ে তৈরি করা এক প্রকার পানীয় দুধ যা শুধু পানীয় হিসেবে নয় ত্বকের যত্ন ব্যবহার করা হয়।এই দুধের স্বাদ নারিকেলের মত এবং এর মধ্যে নারিকেলের পরিমাণে বেশি থাকে।তাই চলুন জেনে নেওয়া যাক ত্বকের জন্য কোকোনাট মিল্ক এর গুনাগুন কত এবং গুণাবলী গুলো কি কি।ত্বকের যত্নে কোকোনাট মিল্কের গুণঃ-
ত্বকের যত্নে নারিকেল দুধ এর ব্যবহার
  • এটি এন্টিঅক্সিডেন্ট এ ভরপুর
  • এটি ত্বকের বয়সের ছাপ পড়া কমায়।
  • এটি একটি দুর্দান্ত প্রাকৃতিক এক্সফোলিয়েটর
  • এটির মধ্যে রয়েছে তামা
  • মৃত কোষ দূর করে
  • শুষ্ক ত্বকের খসখসে ভাব সম্পন্ন নিরাময় করে
  • ত্বককে রাখে আর্দ্রতায় পরিপূর্ণ
  • এর মধ্যকার ফ্যাটি এসিড ত্বকের জীবাণু লাশ করে
  • ত্বকের ব্রণ ও সংক্রমণ সারাই
  • একজিমা,সোরিয়াসিস,ডার্মাটাইসিস কমায়
  • ত্বকের উপর হওয়া সান ড্যামেজ কমায়
  • ত্বকে রাখে ঠান্ডা ও কোমল
  • ত্বকের রং হয় হালকা ও উজ্জ্বল
অতএব পক্ষে সুস্থ ও সুন্দর রাখবে এই গরমে প্রতিদিন ব্যবহার করুন নারিকেলের দুধ বা কোকোনাট মিল্ক। দুধ শুধু আমাদের স্বাস্থ্যের জন্যও নয় তকের জন্য বিশেষ উপকারী। তাই দুধ দিয়ে প্রতিদিন ত্বকের যত্ন করলে সামঞ্জস্যতা আসবে। দুধ আমাদের ত্বকের ডার্ক সার্কেল দূর করে। তাই আপনি যদি আপনার ত্বকের বিভিন্ন ধরনের স্থায়ীভাবে সমাধান চান তাহলে উপরে উল্লেখিত বলা কথাগুলো মেনে চলুন সবকিছুই সমাধান হয়ে যাবে।

নারকেলের দুধের ফেসপ্যাক বানানোর নিয়ম

প্রথমে একটি নারিকেল নিয়ে সেটিকে ছোট ছোট টুকরা করে কেটে নিতে হবে। তারপর সেই টুকরাগুলোকে ব্লেন্ডারে ব্লেন্ড করে নিতে হবে। এরপর ব্লেন্ড করা নারকেলের খোঁজে হাত দিয়ে চেপে চেপে পানি বের করে নিতে হবে।তারপর পরিষ্কার বাটিতে এটি ছেঁকে নিতে হবে।তাহলে রেডি আমাদের নারকেলের দুধ।এরপর এতে বিভিন্ন উপকরণ যেমনঃ-এক চা চামচ চন্দন পাউডার, এক চা চামচ বেসন ও পরিমাণমতো লেবুর রস ও চিনি দিতে হবে,
এরপর সবগুলো উপকরণ একসাথে মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করে নিতে হবে।তারপরেই রেডি আমাদের নারকেলের দুধের ফেসপ্যাক।আপনি এভাবে ফেসপ্যাক তৈরি করতে পারেন অথবা আপনার যদি অন্য কোন উপকরণ প্রয়োগ করে ফেসপ্যাক বানানোর অভিজ্ঞতা থাকে অথবা জানা থাকে তাহলে আপনি সেভাবে ব্যবহার করে লাগাতে পারেন এতে আপনার ত্বকের উজ্জ্বলতা বেড়ে উঠবে। দুধ ব্যবহার করে ফর্সা হতে এসব ট্রিকস এপ্লাই করুন।

লেখকের শেষ কথা

প্রিয় পাঠক,স্যার/ম্যাম আজকের আলোচনার বিষয় ছিল ত্বকের যত্নে দুধ ব্যবহার করে ফর্সা হওয়ার উপায় এবং ঘরোয়া পদ্ধতিতে দুধ দিয়ে কিভাবে ত্বকের যত্ন করা যায়। ত্বকের যত্নে দুধের উপকারিতা ও ছাগলের দুধের ব্যবহার এবং নারকেল দুধের ব্যবহার ও তার ফেসপ্যাক বানানোর নিয়ম সম্পর্কে আপনাদের সাথে আলোচনা করেছি।আশা করছি আপনাদের ভালোভাবেই ত্বকের যত্নে দুধের ব্যবহার সম্পর্কে বুঝাতে পেরেছি।

প্রাচীনকাল থেকেই কিন্তু ত্বকের যত্নে দুধের ব্যবহার হয়ে আসছে কিন্তু বর্তমান যুগে বিভিন্ন ধরনের ক্রিমের কারণে মানুষের প্রচলন হারিয়ে ফেলেছে।তাই আপনারা যারা হাজার হাজার টাকা বিউটি পার্লারে গিয়ে খরচ করে ফেসিয়াল করেন, তারা বাড়িতে বসে অন্তত একবার হলেও দুধের ফেসটা কি ব্যবহার করুন এবং আমাদের দেওয়ার টিপস ট্রিকস গুলো ফলো করুন।আশা করা যায় আপনারা যদি নিয়ম মেনে কাজগুলো করেন তাহলে ত্বকের ভালো একটা ফলাফল পাবেন।

 এই বিষয়ে আপনার আরো বিস্তারিত জানতে হলে বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ নিবেন এবং এই সংক্রান্ত আরো কিছু জানার থাকলে অতি অবশ্যই কমেন্ট বক্সে জানিয়ে যাবেন।


এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url