চুলের যত্নে জবা ফুলের উপকারিতা-চুলের যত্নে জবা ফুলের ব্যবহার

আপনি যদি আপনার চুলের স্থায়ী সমাধান চান এবং ঘন কালো চুলের অধিকারী হতে চান তাহলে,আপনার চুলের যত্নে জবা ফুলের উপকারিতা অনেক।জবা ফুলে বিদ্যমান থাকা অ্যামিনো এসিড আমাদের চুলের কেরাটিন প্রোটিনের উৎপাদন বাড়িয়ে তুলে,যা প্রাকৃতিক ভাবে আমাদের চুলের জেল্লা বজায় ধরে রাখে। 

চুলের যত্নে জবা ফুলের ব্যবহারআপনারা যদি চুলের যাবতীয় সমস্যার সমাধান প্রাকৃতিক উপাদানের মাধ্যমে করতে চান তাহলে জবা ফুল একটি প্রাকৃতিক উপাদান ও ভরসার নাম। তাই আজকের আর্টিকেলে আপনাদের জানাবো চুলের যত্নে জবা ফুলের উপকারিতা ও চুলের যত্নে জবা ফুলের ব্যবহার সম্পর্কে। মনোযোগ দিয়ে আর্টিকেলটি পড়ুন।

সূচিপত্রঃনিচের যে অংশ পড়তে চান ক্লিক করুন

চুলের যত্নে জবা ফুলের ব্যবহার

বর্তমান সময়ে বাজারে চুলের যত্নে বিভিন্ন ধরনের তেল পাওয়া যাচ্ছে।যা বিভিন্ন ধরনের বিভিন্ন উপাদান দিয়ে বিভিন্ন রকম তেল উৎপাদন করে বাজারে বিক্রি হচ্ছে।কিন্তু আপনারা কি আপনাদের চুলের সমস্যার সঠিক সমাধান আসলেই পাচ্ছেন? এই প্রশ্নে আপনাদের অনেকের উত্তরে আসবেন না।এর কারণ বর্তমান সময়ে ছোট বড় আমাদের সবারই বিভিন্ন রকমের চুলের সমস্যার সম্মুখীন হয়ে থাকি,এর মূল কারণ হচ্ছে চুলের যত্ন নিয়মিত ঠিকমতো না নেওয়া।
তাই আপনি যাই ব্যবহার করেন না কেন আপনি যদি নিয়মিত আপনার চুলের যত্ন না নেন তাহলে আপনার চুলের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দিবে। আর বর্তমান সময় তো আমাদের সবারই একটা কমন সমস্যা হয়ে গেছে চুল পড়ে যায় এবং চুল সাদা হয়ে যায়। এইসব সমস্যা সমাধানের জন্য আপনি চুলের যত্নে জবা ফুল ব্যবহার করতে পারেন।তাই এসব সমস্যার কথা ভেবে এখন আমরা আপনাদের চুলের সমাধানের জন্য জবা ফুলের সঠিক ব্যবহারগুলো সম্পূর্ণরূপে জানিয়ে দিব।
  • প্রথমেই আপনি ব্যবহারযোগ্য ৭ থেকে ৮টি জবা ফুল নিবেন।
  • এরপর এগুলোকে পেটে রস বের করে নিতে পারেন অথবা পেস্ট তৈরি করে নিতে পারেন(রস বের করতে পারলে বেশি উপকার আছে)
  • এরপর পরিমাণমতো টক দইয়ের সাথে মিশিয়ে মিক্সড করে নিন
  • এরপর গোসলের ৩০ থেকে ৪০ মিনিট আগে ভালোমতো তৈরি পেস্ট গুলো লাগিয়ে নিন
  • এরপর ২৫ থেকে ৩০ মিনিট রেখে গোসলের সময় ভালো করে শ্যাম্পু করে নিন।(এটা ছিল জবা ফুলের সাথে টক দই এর ব্যবহার)
  • আপনি চাইলে জবা ফুলের বাটা রস গুলো আপনার উক্ত ব্যবহারকৃত তেলের সাথে একত্রিত করে ব্যবহার করতে পারেন।(এতে করে আপনার চুলের ঘনত্ব ও জেল্লা অনেক বৃদ্ধি পাবে)
  • আপনাদের যাদের চুল রুক্ষ তাদের করণীয়,৮-১০ টি জবা ফুলের পাপড়ি শুকিয়ে কাঠবাদামের তেলের সাথে ১০ থেকে ১২ দিন ভিজিয়ে রাখবেন।
  • এরপর ব্যবহারের সময় এক প্যাকেট লাগে সূর্যের আলোতে রেখে তারপর পরিমাণ মতো ব্যবহার করবেন।
  • তারপর চুলে ১৫ থেকে ২০ মিনিট লাগিয়ে রাখবেন। এরপর গোসলের সময় ভালোভাবে শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলবেন(আবশ্যক)। এভাবে করে আপনি ৮ থেকে ১০ দিন ব্যবহার করবেন তাহলে আপনার চুলের রক্ষতা দূর হয়ে মোলায়েম ও কোমল হবে।
  • বর্তমান সময়ে আমাদের সবার একটি কমন সমস্যা চুলে খুশকি।চুলের মহামারী এই সমস্যা থেকে সমাধান পেতে চুলের যত্নে জবা ফুলের উপকারিতা অনেক।
  • প্রথমে জবা ফুলের ১০টি মতো শুকনো পাপড়ি কালোজি অথবা তিলের তেলের সাথে আধা ঘন্টার মত ভিজিয়ে রেখে চুলে লাগিয়ে নিন। এরপর ২০ থেকে ২৫ মিনিট পর শ্যাম্পু দিয়ে ভালোভাবে ধুয়ে নিন।দেখবেন আপনার খুশকি একেবারেই চলে গেছে।
  • আপনার চুলের পুষ্টির বজায় ধরে রাখতে জবা ফুল বাটা পেস্ট এর সাথে নারকেল তেল মিশিয়ে ১০ থেকে ১২ ঘণ্টার মতো রেখে দিন।
  • এরপর চুলে উপাদানটি লাগিয়ে দিন। লাগানোর ২০ থেকে ২৫ মিনিট পর শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। নিয়মিত এভাবে ব্যবহার ফলে আপনার চুলের পুষ্টিগুণ আগের তুলনায় বৃদ্ধি পাবে
  • আপনাদের যাদের চুল ঝরে পড়া সমস্যা আছে, তারা জবা ফুলের বাটা পেস্ট এর সাথে ২-৩ চা চামচ টক দই মিশিয়ে ১ ঘন্টার মতো রেখে দিন। এরপর তৈরি উপাদানটি চুলে লাগিয়ে দেন। এরপর ১৫ মিনিট পর শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এভাবে কয়েকবার ব্যবহার করলে আপনার চুল ঝরে পড়া অনেকটাই কমে যাবে।
  • হ্যাঁ, আপনারা যদি জবা ফুলের উপকারিতা আরও কয়েক গুণ বাড়াতে চান তাহলে আপনি এর সঙ্গে ২থেকে ৩ গ্রাম নিমপাতা এবং ১টি এলোভেরার ডাল সাথে ২ চা চামচ গোলাপ জল একসাথে মিক্সারে অথবা বেটে পেস্ট তৈরি করে আপনার চুলের যত্নে ব্যবহার করতে পারেন।
  • এই রেসিপি আপনার চুলের যেকোনো সমস্যার সমাধানের জন্য ব্যবহার করতে পারেন।(একটু হলেও আপনার সমাধান হবে)।

চুলের যত্নের জবা ফুলের হেয়ার প্যাক

বর্তমান সময়ে চুল নিয়ে আমাদের সারা বছর কোন না কোন সমস্যায় ভুগতে হয়।কখনো খুশকি তো কখনো রুক্ষ চুল কখনো ঝরে পড়া তো আবার কখনো চুল এর ঘনত্ব কমে যাওয়া।এমন অবস্থায় আমরা সবাই কি করতে পারি! এমনই সমস্যার সম্মুখীন হয়ে থাকে সবাই। এসব সমস্যার সাথে লড়তে লড়তে এক সময় আমাদের চুল একেবারেই নাইহয়ে টাক পড়ে যায়।তাই আপনি এসব সমস্যা এড়াতে ব্যবহার করতে পারেন জবা ফুলের হেয়ার প্যাক। জবা ফুলের হেয়ার প্যাকঃ-
  • আমলকী ও জবা ফুলের হেয়ার প্যাক=৩-৪ চা চামচ আমলকি পাউডার নিন।এর সাথে ৭ থেকে ৮টি জবা পাতা বাটার পেস্ট মিশিয়ে নিন। তৈরি উপাদানটি আপনার চুলের দিয়ে রাখুন ২৫ থেকে ৩০ মিনিট। এরপর শ্যাম্পু দিয়ে ভালোভাবে ধুয়ে ফেলুন। আপনি যদি চান তাহলে আমলকি পাউডার এর জায়গায় আপনি আমলকির রস ব্যবহার করতে পারেন কোন সমস্যা নেই।
  • আপনি যদি এই হেয়ার প্যাকটি ৪ থেকে ৫ বার ব্যবহার করতে পারেন তাহলে আপনার চুলের গুড়া মজবুত হবে এবং স্বাস্থ্য উজ্জ্বল হবে
  • জবা ও পানি= প্রথমে দশটি মতো জবা পাতা ও ফুল নেন। এরপর পাতাগুলো ভালোভাবে ডিসে পানিতে কিছুক্ষণ হাত দিয়ে ভালোভাবে মিশিয়ে নিন। এরপর তৈরি উপাদানটি মাথার স্কাল্প সহ পুরো চুলে দিয়ে ২০ থেকে ২৫ মিনিট রাখুন। এরপর শ্যাম্পু দিয়ে ভালোভাবে ধুয়ে নিন(মেয়েদের ক্ষেত্রে কন্ডিশনার দিন)। আপনি যদি এই হেয়ার ব্যাগটি নিয়মিত ব্যবহার করতে পারেন তাহলে আপনার চুল পড়া কমবে এবং আপনার চুল কালো হবে এবং সিল্কি হবে।
  • জবা দুধ ও অলিভ অয়েল= ৫থেকে ৭টি জবা ফুল পানিতে ১২ ঘন্টা ভিজিয়ে রাখুন। এরপর ফুলগুলো বেটে ৪ থেকে ৫ চা চামচ দুধ এবং দুই চা চামচ অলিভ অয়েল মিশিয়ে হেয়ার প্যাক তৈরি করে নিন।
  • এরপর চুলে ২৫ থেকে ৩০ মিনিট লাগিয়ে রাখুন এবং এরপর ভালোভাবে শ্যাম্পু করে ধুয়ে ফেলুন। আপনার চুলের যেকোনো ধরনের সমস্যার সমাধানের ভালো ফলাফল পেতে মাসে অন্তত ৪থেকে ৫ বার এই প্যাকটি নিয়মিত ব্যবহার করুন।
  • জবা পাতা ও ফুল মধু ও টক দই= ৮ থেকে ১০ টি জবা ফুলের পাতা ও ফুল তিন থেকে চার চা চামচ মধুর সাথে বেটে নিন। এরপর এর সাথে তিন থেকে চার চা চামচ টক দই মিশিয়ে প্যাক তৈরি করে নিন। এবং উপাদানটি ৩০ থেকে ৪০ মিনিট মতো লাগিয়ে রাখুন। এরপর ভালোভাবে শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
  • এই হেয়ার প্যাকটি ব্যবহার করলে আপনার চুল মোলায়েম ও কোমল হবে এবং এর সাথে চুল পড়াও অনেকাংশেই কমে যাবে
  • মেহেদী পাতা জবা পাতা এবং লেবুর রস= আপনাদের যাদের অধিক পরিমাণ খুশকির সমস্যা আছে তাদের জন্য এই উক্ত উপাদানগুলো দিয়ে একটি হেয়ার প্যাক তৈরি করুন। দিয়ে সপ্তাহে দুইবার ব্যবহার করুন।দেখবেন আপনার খুশকি চলে গেছে।

চুলের যত্নে জবা ফুলের তেল বানানোর উপায়

বর্তমান সময়ের বাজারে বিভিন্ন ধরনের কৃত্রিম চুলের তেল রয়েছে।আমরা যারা বিভিন্ন কর্মব্যস্ততার মাঝে সময় বের করতে পারি না মূলত তারাই বাজার থেকে বিভিন্ন ধরনের তেল কিনে নিয়ে ব্যবহার করি।কিন্তু বর্তমান যুগে এসে অনেকেই নিজে তৈরি করার তেল দিয়ে চুলের যত্ন নেওয়া একেবারেই ভুলে গেছি। আপনি যদি নিজে জবা ফুলের তেল বানাতে পারেন কেমন লাগে বলেন তো! ভালই লাগবে কারণ নিজে তৈরি জবা ফুলের তেল মাথায় দিয়ে উপকৃত হবেন ব্যাপারটা অনেক আনন্দের।

তাই চলুন আপনাদের শিখিয়ে দিই জবা ফুলের বানানোর নিয়ম= প্রথমেই আপনার যেসব উপকরণগুলো লাগবে, ৮ থেকে ১০ টি জবা ফু্‌ল সাথে ৬ থেকে ৭টি জবা ফুলের পাতা, এক চা কাপ সমপরিমাণ নারিকেল তেল, পরিমাণ মতো পানি, এবং এসব উপাদান গুলো দিয়ে তেল তৈরি করার জন্য একটি পাত্র। এরপর সব উপকরণগুলো ভালোভাবে পরিষ্কার পানি দিয়ে ধুয়ে নিতে হবে। এরপর ফুল ও পাতাগুলো ব্লেন্ডারে ব্লেন্ড করে নিতে হবে।
এরপর অন্য একটি পাত্রে উপকরণের নেওয়া নারিকেল তেল এর সাথে ব্লেড করা উপাদানটি অর্থাৎ জবা ফুল ও পাতার মিক্সার একসাথে করে চুলাই টগবগে করে ফুটাতে হবে এবং এভাবে আস্তে আস্তে যখন এর ঘনত্ব বেড়ে আসবে তখন চুলা বন্ধ করে দিতে হবে। এরপর একটি গাছের পাত্রে তেলটি সংরক্ষণ করে রেখে দিতে হবে। তেলটিকে দীর্ঘস্থায়ী করার জন্য প্রতি ১০ থেকে ১২ দিন পর পর দশ মিনিট মতো দিয়ে রাখতে হবে, এতে করে তেলটি নষ্ট হবে না।

চুলের যত্নে জবা ফুলের তেলের উপকারিতা

জবা ফুলের বিভিন্ন হেয়ারপ্যাক এর পাশাপাশি তেলের উপকারিতা রয়েছে অনেক।আপনি যদি বিভিন্ন কর্মব্যস্ততার মানুষ হয়ে থাকেন তাহলে উপরে উল্লেখিত এত সবকিছু যদি আপনার দ্বারা সম্ভব না হয়, এক্ষেত্রে আপনি জবা ফুলের তেল ব্যবহার করতে পারেন।জবা ফুল ও পাতা দুটো চুলের জন্য বেশ কার্যকারী।আপনার চুল পড়া বন্ধ থেকে চুল মজবুত করা খুশকি দূর করা চুলের ঘনত্ব বাড়ানো চুলকে স্বাস্থ্য উজ্জ্বল রাখা এবং স্ক্যাল্পে রক্ত সঞ্চালন উন্নত করা ইত্যাদি উপকারিতা রয়েছে।

চুলের যত্নে জবা ফুলের উপকারিতা

আপনারা যারা এতক্ষণ ধরে সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ে আসছেন তারা এতক্ষণে কিছু হলেও ধারণা পেয়েছেন জবা ফুলের উপকারিতা সম্পর্কে তারপরও আপনাদের সুবিধার্থে সম্পূর্ণ বিস্তারিত আলোচনা করছি। আসলেই প্রাচীন যুগ থেকেই চুলের জন্য জবা ফুলের ব্যবহার হয়ে আসছে। কিন্তু আধুনিক এই যুগে আমরা এসব জানিনা বা আগ্রহ থাকে না কারণ এখন অনেক ধরনের ভালো ভালো তেল পাওয়া যাচ্ছে। কিন্তু জবা ফুলের উপকারিতা এক অন্যরকম চলুন জেনে নেওয়া যাকঃ-
চুলের যত্নে জবা ফুলের উপকারিতা

  • জবা ফুলে রয়েছে অ্যামিনো এসিড আর এই উপাদানটি আমাদের চুলের ক্যারাটিন প্রোটিনের উৎপাদন বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করে আর এর কারণে আমাদের চুলের জেল্লা স্বাস্থ্য ঠিক থাকে
  • যাওয়া ফুলের সঠিক ব্যবহার আমাদের চুল অকালে পেঁকে যাওয়া থেকে মুক্তি দেয়
  • আপনি যদি উপরে উল্লেখিত নিয়ম গুলো মেনে জবা ফুল নিয়মিত ব্যবহার করতে পারেন তাহলে আপনার চুল লম্বা করতে অনেক সহায়তা করবে
  • জবা ফুল ব্যবহারে আমাদের চুলের গোড়া মজবুত হয় এবং চুল পড়া রোধ হয়।
  • জবা ফুলের ব্যবহারের আরেকটি বিশেষ উপকারিতা হচ্ছে চুলের ঘনত্ব বৃদ্ধি করে
  • জবা ফুল ব্যবহারের ফলে আমাদের চুল রুক্ষ থেকে সিল্কি পর্যায়ে রূপান্তরিত হয়
  • আপনি যদি জবা ফুলের তেল মাথায় দিয়ে ঘুমান তাহলে আপনার রাতে এক শান্তিময় ঘুম পাবেন
  • জবা ফুল আপনার প্রাথমিক জীবনে দৈহিক শক্তি বৃদ্ধি করে
  • আমাদের যাদের চুলে জট বাধার সমস্যা আছে তাদের জন্য জবা ফুলের উপকারিতা অনেক
  • আপনারা যারা লম্বা চুলের আশা করেন কিন্তু লম্বা চুল করতে পারেন না তারা যদি জবা ফুলের তৈরি উপাদান গুলো ব্যবহার করে এবং জবা ফুলের তেল ব্যবহার করে তাহলে এক থেকে দুই মাসের মধ্যে আপনি চুল লম্বা করতে পারবেন।

লেখকের শেষ কথা

প্রিয় পাঠক স্যার/ম্যাম,আজকের আলোচনার বিষয় ছিল চুলের জন্য জবা ফুলের সমস্ত তথ্য সম্পর্কে। আশা করি আপনারা যারা সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে পড়েছেন তারা সম্পূর্ণ বিষয়গুলো সত্যের উপর সঠিকভাবে জানতে পেরেছেন। আজকের আর্টিকেলের সম্পূর্ণ বিষয়গুলো যাদের চুলের অনেক সমস্যা কিন্তু কোনোভাবেই সমাধান পাচ্ছেন না তাদের জন্য বিশেষভাবে। তাই আপনারা যারা চুলের সমস্যা নিয়ে ভুগছেন একবার জবা ফুলের তেল ব্যবহার করতে পারেন।

আপনি যদি আজকের আর্টিকেলটি পড়ে উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে আর একজনকে উপকৃত করার জন্য শেয়ার করে দিবেন। আর আপনাদের যদি এই সংক্রান্ত আর কোন তথ্য জানা থাকে অতি অবশ্যই কমেন্ট বক্সে জানিয়ে যাবেন। আমরা আপনাকে অতি দ্রুত আপনার অজানা তথ্যটি জানিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করবো। আজকের আর্টিকেলটি বিভিন্ন জায়গা থেকে তথ্য সংগ্রহ করে আপনাদের সামনে উপস্থাপন করা হয়েছে। কোন ভুল থাকলে জানিয়ে দিবেন






এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url