ডাভ সাবান দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায়-ডাভ সাবান এর উপকারিতা
বর্তমান সময়ের অতি জনপ্রিয় একটি সাবান হচ্ছে ডাভ(Dove) সাবান।আপনি যদি ডাভ সাবান দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায় সম্পর্কে জানতে চান তাহলে আজকের আর্টিকেলটি আপনার জন্য।ডাভ সাবানের সকল তথ্য জানুন আজকের আর্টিকেলে।তাই চলুন দেরি না করে সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে পড়ুন।
আপনারা অনেকেই আছেন যারা ডাভ সাবান ব্যবহার করেন কিন্তু ডাভ সাবানের উপকারিতা সম্পর্কে জানেন না।এই নিয়ে চিন্তিত হওয়ার কোন দরকার নেই,আমরা আজকে আপনাদের জানাবো ডাভ সাবান দিয়ে ফর্সা,ডাভ সাবান এর উপকারিতা ও ডাভ সাবান ব্যবহারে নিয়ম ও ডাভ সাবানের দাম সম্পর্কে।
সূচিপত্রঃনিচের যে অংশ পড়তে চান ক্লিক করুন
ডাভ সাবান দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায়
বর্তমান সময়ে ফর্সা হওয়ার তাড়নায় আমরা বিভিন্ন ধরনের ক্রিম,সাবান,ফেসওয়াশ এবং ফেশ মাক্স ব্যবহার করে থাকে। কিন্তু বর্তমান সময়ে এই যুগে এত সব ক্রিম বাজারে পাওয়া যাচ্ছে যে আমরা ডাব সাবানের কথা ভুলে গেছি। আপনারা হয়তো অনেকেই জানেন ডাব সাবান শুধু শরীরের জন্যই। কিন্তু না, এই ধারণাটি আপনাদের ভুল। ডাব সাবান আপনার ত্বকের জন্য অনেক বেশি কার্যকারী শক্তি বহন করে। ডাভ সাবানে বিদ্যমান থাকা উপাদান গুলোর জন্য ডাভ সাবান দিয়ে ফর্সা হওয়া যায়।
ডাভ সাবান আমাদের ত্বকের তৈলাক্ত ভাব ও ময়লা পরিপূর্ণভাবে দূর করে এবং কোন ধরনের করে না। এতে থাকা বিদ্যমান উপাদান গুলো(উপরে উল্লেখিত) আমাদের ত্বকের ও শরীরের শুষ্ক আর্দ্রতা দূর করে এক উজ্জ্বল ত্বক নিয়ে আসে। আপনাদের যাদের শুষ্ক ত্বক তাদের জন্য ডাব সাবান অনেক কার্যকারী। এর আর্দ্র ভাব শুষ্ক রুক্ষ ত্বকের উপর প্রয়োগের ফলে আপনার ত্বককে কোমলীয় করতে সাহায্য করে। বিশেষ করে গরমের সময় এই সাবানের কার্যকারিতা বেশি বোঝা যায়।
আরো পড়ুনঃমুখের যত্নে মুলতানি মাটির ব্যবহার
আপনি যদি প্রতিদিন নিয়মিত দিনে ২ থেকে ৩বার ডাভ সাবান ব্যবহার করেন তাহলে আপনার ত্বক ও শরীর দুটোই ফর্সা হয়ে উঠবে। আবার আপনার শরীরকে শুষ্কতা থেকে দূরে রাখে এবং সব সময় কোমলিও রাখে। ডাভ সাবান ব্যবহার ফলে আমাদের ত্বকে কোন ধরনের ইফেক্ট পড়ে না আর এর কারণে ডাব সাবান দিয়ে ফর্সা হওয়া যায়। তাই আপনিও যদি ডাভ সাবান দিয়ে ফর্সা হওয়ার জন্য ভাবেন তাহলে আপনি কোন রকম আশঙ্কা ছাড়াই কিনে ব্যবহার করতে পারেন।
ডাভ সাবান ব্যবহারের নিয়ম
আপনারা এখন অবাক হচ্ছেন যে,ডাভ সাবান ব্যবহারের নিয়ম আবার কেমন। হ্যাঁ, এটা ঠিক যে সব সাবানের ব্যবহারই একই রকম কিন্তু আপনি যদি ডাব সাবানের ব্যবহার সঠিক নিয়মে করেন তাহলে আপনি আসল উপকারিতা পাবেন। ডাভ সাবানের সঠিক নিয়ম অনেকেই জানেন না।ডাভ সাবান ব্যবহারের পূর্বে পরিষ্কার পানি দিয়ে মুখকে আগে ভালোভাবে ধুয়ে নিতে হবে। তারপর মুখে অথবা হাতে হালকা নিয়ে কিছুক্ষণ ভালোভাবে মালিশ করতে হবে।
এরপর এক থেকে দুই মিনিট মালিশ করার পর পরিষ্কার পানি দিয়ে সম্পূর্ণটা ভালোভাবে ধুয়ে নিতে হবে। মুখের ক্ষেত্রে এভাবে দিনে দুই থেকে তিনবার সাবান ব্যবহারের ফলে মুখের উজ্জ্বলতা বাড়বে এবং চেহারা কোমল থাকবে। আপনি বাইরে থেকে যখনই বাসায় ফিরবেন ঠিক তখনই পরিষ্কার পানি দিয়ে প্রথমে মুখ ধুয়ে নিয়ে ডাভ সাবানের ব্যবহারের নিয়ম অনুযায়ী ডাভ সাবান ব্যবহার করবেন। এতে করে আপনার ত্বকের উজ্জ্বলতা খুব সহজেই বেড়ে যাবে।
আপনি যদি নিয়মিত এভাবে ডাব সাবানের ব্যবহার নিয়ম অনুসরণ করে সাবান বারটি ব্যবহার করেন তাহলে কিছুদিনের মাঝে আপনার ত্বক অনেক নরম মোলায়েম এবং উজ্জল হয়ে উঠবে। আপনি চাইলে ডাভ সাবান আপনি শরীরের ক্ষেত্রে ব্যবহার করতে পারেন।এই ক্ষেত্রে ব্যবহারের নিয়ম হবে পারলে প্রতিদিন একবার আর না হলে সপ্তাহে অন্তত তিনবার। দেখবেন এভাবে ব্যবহার করলে আপনার চেহারার পাশাপাশি আপনার পুরো শরীরের উজ্জ্বলতা আগে থেকে বেড়ে গেছে।
আরো পড়ুনঃনিম পাতার ৫টি অবিশ্বাস্য কার্যকারি উপকার
এছাড়াও ডাভ সাবান ব্যবহার করলেন আপনার শরীর থেকে অনেক সুন্দর একটা সুগন্ধি পারফিউম বের হবে। যা আপনি ডাভ সাবান ছাড়া অন্য কোন সাবানের মধ্যে পাবেন না।নানান ধরনের ফুলের সুগন্ধি দিয়ে তৈরি দাভ সাবান। তাই আপনি চাইলে আপনার জীবনের শরীরের ব্যবহার কিন্তু জিনিসের মধ্যে ডাব সাবান রাখতে পারেন।এতে আপনার শরীর ও ত্বকের কোন ক্ষতি করবে না এবং আপনার শরীর ও ত্বকের জন্য বয়ে নিয়ে আসবে এক অবিশ্বাস্য অপরূপ উজ্জ্বলতা।
আসল ডাভ সাবান চেনার উপায়
বর্তমান সময়ে এই যুগে বাজারে যেকোনো জিনিসের আসল এর পাশাপাশি বিভিন্ন ধরনের নকল প্রোডাক্টও বিক্রি হয়। তাই আমাদের যেকোনো জিনিস কেনার আগে সেই জিনিসটাকে যাচাই-বাছাই করে ভালোভাবে দেখে নিতে হবে।নাহলে আপনি নগদের উপর প্রতারিত হয়ে যাবে। এখন আপনাদের প্রশ্ন হতে পারে তাহলে আসলটা চেনার উপায় কি? কোন সমস্যা নাই,এখনি আমরা আপনাদের জানিয়ে দিচ্ছি আসল ডাভ সাবান চেনার উপায়।
বর্তমান বাজারে নকল ডাভ সাবান নেই বললেই চলে।তবে কিছু কিছু লোক আছে যারা সামান্য পরিমাণ কিছু টাকার জন্য আমাদের কাছে নকল জিনিসটাকে আসল বলে বিক্রি করে দেয়। এক্ষেত্রে আপনি সাবান কেনার সময় ডাব সাবানের প্যাকেটের উপরে থাকা স্ক্যানার(QR scane)কোডটি স্ক্যান করে আপনি যাচাই করতে পারেন প্রোডাক্ট আসল নাকি নকল। এছাড়াও আপনি সাবানের কোয়ালিটি সাবানের দাম এসব অনেক করে দেখতে পারেন আসলেই নকল নাকি আসল।
তবে আপনি যেকোন দোকান থেকে ডাব সাবান নিতে পারেন।কারণ ডাব সাবান এমন একটি ব্র্যান্ড যেটা আরেকজন কপি করে তৈরি করতে পারে না। তবে আমাদের দেশে দুই ধরনের ডাব সাবান পাওয়া যায়। ইন্ডিয়ান ডাভ সাবান এবং বাংলাদেশী ডাভ সাবান আপনি আপনার সামর্থ্য চাহিদা অনুযায়ী নিতে পারেন। তবে আরও বিভিন্ন দেশের ডাব সাবান আছে যেমন কাতার দুবাই সৌদি আরব মালয়েশিয়া ইত্যাদি বিভিন্ন দেশে। তবে আমাদের বাংলাদেশে এগুলো অ্যাভেলেবল না।
আরো পড়ুনঃ আখরোট ও মধু একসাথে মিশিয়ে খাওয়ার উপকারিতা
আপনি যদি এই সব দেশের ডাবস আমার নিতে চান তাহলে আপনাকে বিভিন্ন অনলাইন ওয়েবসাইট মাধ্যমে অথবা পেইজের মাধ্যমে অর্ডার করতে হবে অথবা আপনার যদি কোন আত্মীয় স্বজন থাকে তাহলে তাদের নিয়ে আসতে বলতে হবে। যারা আপনি ওই দেশের ডাব সাবান পাবেন না। তবে বাংলাদেশ ও ইন্ডিয়ার তুলনায় সে দেশের ধাপ সাবান গুলো অনেকাংশে ভালো এবং কার্যকারিতা দিক দিয়ে এসব সাবানের থেকে বাইরের দেশের সাবানের উজ্জ্বলতা বেশি।
ডাভ সাবান মুখে দিলে কি হয়
আমরা যারা এতক্ষণ ধরে আর্টিকেল মনোযোগ দিয়ে পড়ে আসছি তারা নিশ্চয়ই কিছুটা হলেও জানতে পেরেছি ডাভ সাবানের উপকারিতা ও কার্যকারিতা কতটুকু। তারপরও আপনাদের জানতে ইচ্ছা হয় ডাভ সাবান মুখে দিলে কি হয়। বর্তমান সময়ে আমাদের মুখের সবার একটা কমন সমস্যা হচ্ছে ব্রণ ও তৈলাক্ত ভাব।যা দূর করার জন্য আমরা বিভিন্ন ধরনের কেমিক্যাল যুক্ত ক্রিম ও নানান ধরনের জিনিস ব্যবহার করে থাকি ঠিক করার জন্য।
এতে করে কারো ঠিক হয় আবার কারো ঠিক হওয়ার চাইতে তা আগে তুলনায় বেশি হয়ে যায়।এক্ষেত্রে আপনি ডাভ সাবান ব্যবহার করতে পারেন। কারণ ডাব সাবানে থাকা বিদ্যমান উপাদানগুলো মুখের চেহারার ত্বকের কোন ক্ষতি করবে না এবং আপনার মুখের সমস্যাগুলো আগে তুলনায় অনেক অংশে আস্তে আস্তে কমিয়ে আনবে।ডাভ সাবান ব্যবহার করলে আপনার মুখের ব্রণ,ব্রণের দাগ,তৈলাক্ত ভাব, আদ্রতা এবং শুষ্ক ভাব দূর করবে।
এবং এসব দূর করে আপনার চেহারা করবে দাগ মুক্ত চেহারা, আস্তে আস্তে ব্রণ মিশে যাওয়া, মুখের তৈলাক্ত ভাব দূর করা, মুখের শুষ্ক ভাব দূর করা মুখকে কোমলীয় রাখা এবং স্থায়ীভাবে উজ্জ্বলতা নিয়ে আসা। নিয়মিত মুখে দিলে আপনার মুখের উজ্জ্বলতা সবথেকে আট দিনের মধ্যে আগের তুলনায় অনেকটাই বেশি হবে। এর কারণ ডাভ সাবান আপনার ময়লাগুলো গভীরভাবে ভেতর থেকে একেবারে পরিষ্কার করে সুন্দর কোমলীয় রাখে। তাই আপনি মুখের জন্য ব্যবহার করতে পারেন।
ডাভ সাবান কি কি উপাদান দিয়ে তৈরি
ডাভ সাবানে যেসব উপাদান বিদ্যমান রয়েছে তা হলোঃ-সোডিয়াম লরয়াইল,আইসিথিওনেট,স্টিয়ারিক অ্যাসিড,লরিক অ্যাসিড,সোডিয়াম ওলেট,জল(ইউ),সোডিয়াম আইসেথিওনেট,সোডিয়াম স্টিয়ারেট,কোকামিডোপ্রোপাইল বেটেইন,সুগন্ধি(পেরফিউম),সোডিয়াম লরেট,টেট্রাসোডিয়াম ইটিড্রোনেট,টেট্রাসোডিয়াম ইডিটিএ ডাইওক্সাইড,দুধ,গ্লিসারিন,এতসব বিভিন্ন পুষ্টি উপাদান দিয়ে ডাভ সাবান বিদ্যমান। আর এর কারণে এই সাবানের কার্যকারিতা এতো।
ডাভ সাবানের দাম বাংলাদেশে ২০২৪
বাংলাদেশের বর্তমান বাজারে ডাভ সাবানের বাজার মূল্য ৯০-১০০ টাকা(বড়) আরো বিভিন্ন দামের আছে।আর আপনি যদি ইন্ডিয়ান ডাব সাবান নিতে চান তাহলে আপনাকে বড় কোন শপিং মল অথবা অনলাইনে অর্ডার করে নিতে হবে। যেটা নরমাল ডাভ ক্রিম বার ৭৫ রুপি,যেটা sandalwood beauty bar অফার প্রাইজ তিনটি একসাথে নিলে ২৫০ রুপি,ডাভ কেয়ার ও প্রটেক্ট বার ২৯০ রুপি,ডাভ ফ্রেশ মইশ্চার বিউটি বার ৩৭০ রুপি,ডাভ কোকোনাট মিল্ক ৬৯৫ রুপি।
ডাভ সাবান এর উপকারিতা
ডাভ সাবানের অনেক উপকারিতা রয়েছে। তার মধ্যে বিশেষ কয়েকটি উপকার রয়েছে যা আমাদের অনেকেরই অজানা এবং অবিশ্বাস্য। ভাব সাবানের প্রধান যে বিশেষ প্রকার হয়েছে তা হলো আব সাবানের ব্যবহারের পূর্বে থেকে ব্যবহারের পরে আপনার ত্বকের উজ্জ্বলতা অনেক অংশে বৃদ্ধি করে। যা বর্তমান সময়ে আমাদের সবার ইচ্ছা হয়। ডাব সাবানের আরেকটি উপকার হচ্ছে ত্বক কোমল ও মোলায়েম রাখা।আরো অনেক উপকার রয়েছে নিচে বর্ণনা করা হলোঃ-
আরো পড়ুনলঃপ্রতিদিন ছোলা বাদাম কিসমিস খাওয়ার উপকারিতা
- ময়েশ্চারাইজিং=ডাভ সাবান ২/৩ ময়েশ্চারাইজিং ক্রিম সমৃদ্ধ। যা আমাদের ত্বককে নরম ও কোমল রাখতে কঠিন ভাবে সাহায্য করে। শীতকালের জন্য ডাব সাবান অত্যন্ত উপকারী উপাদান হিসেবে কাজ করে।
- ডাভ সাবান আমাদের ত্বকের ভিটামিন এবং খনিজ সৌমিত্র পুষ্টির চাহিদা পূরণ করে। তার সাবান আমাদের ত্বকের কোষগুলিকে পুনরোজ্জীবিত করতে এবংসুস্থ রাখতে সহায়তা করে
- ডাব সাবান ব্যবহারের ফলে আমাদের ত্বকের সব ময়লা ঘাম এবং অপবিত্রতা ও দুর্গন্ধ গভীর ভাবে পরিষ্কার করে
- আপনাদের যাদের ত্বকে ব্লাক হেড হোয়াইট হেড এবং ছোট ছোট ছিদ্র থাকে বিভিন্ন ধরনের ক্রিম ব্যবহার না করে ব্যবহার করতে পারেন।
- ডাভ সাবান দিয়ে ফর্সা হওয়া যায় খুব সহজে
- ডাভ সাবান ব্যবহার করলে আপনি এক সুগন্ধি পারফিউম পাবেন যা আপনার শরীরকে সুস্থ ও সতেজ অনুভব সাহায্য করবে। তাই আপনারা যারা সুন্দর সুগন্ধযুক্ত সাবান ব্যবহার করতে চান তাদের জন্য অবশ্যই ডাভ সাবান একটি।
- সাবান একটি সাশ্রয়ী মূল্যের সাবান যা আপনি যে কোন দোকানে পেতে পারেন।
- ডাভ সাবান বিভিন্ন সাইজের ও দামে পাওয়া যায়। তাই আপনি আপনার কাঙ্ক্ষিত চাহিদা অনুযায়ী নিতে পারবেন।
- ডাভ সাবান ব্যবহার ফলে আপনার শরীর চামড়া কুঁচকে(ভাজ) হওয়ার সম্ভাবনা কম থাকে।
- ডাভ সাবান ছোট বড় শিশু পুরুষ নারী সবার ক্ষেত্রে ব্যবহারযোগ্য
- আপনার শরীরের ত্বকের যত্নের ক্ষেত্রে নিশ্চিন্তে আপনি ডাভ সাবান ব্যবহার করতে পারেন। এটি আপনার ত্বকে সুস্থ ও সতেজ ও কোমল রাখতে স্থায়ী ভাবে সহায়তা করবে
শেষ কথা
প্রিয় পাঠক স্যার/ম্যাম, আজকে আর্টিকেলের বিষয় ছিল ডাভ সাবান দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায় ডাভ সাবান ব্যবহারের নিয়ম এবং বাংলাদেশে ডাভ সাবান এর দাম ও ডাব সাবানের উপকারিতা। আশা করছি আপনারা যারা মনোযোগ দিয়ে সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়েছেন তারা সত্যের উপর সব তথ্য জানতে পেরেছেন। ডাভ সাবান নিয়ে আমার মন্তব্য থাকবে, আপনার শরীরের যত্নে আপনি ডাব সাবানকে বানিয়ে নিতে পারেন চিরস্থায়ী সমাধান।
আপনাদের যাদের শরীরের বিভিন্ন ধরনের এলার্জি চুলকানি এবং মুখের চেহারা ব্রণ ও তৈলাক্ত ভাবের সমস্যা আছে তাদের জন্য ডাভ সাবান খুবই উপকারী একটি সাবান হবে।তাই আপনারা চাইলে একবার হলেও ব্যবহার করে দেখতে পারেন।ডাভ সাবানের সম্পর্কিত সকল তথ্য আরেকজনকে জানিয়ে দিতেন আর্টিকেলটি শেয়ার করুন।আপনাদের যদি এই সম্পর্কিত আরো কোন তথ্য জানা থাকে অতি অবশ্যই কমবক্সে জানিয়ে যাবেন।কাঙ্খিত প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করবো।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url