গেস্ট ব্লগিং কী?সুবিধা-অসুবিধা ও কিভাবে করবেন
আপনারা প্রায় সবাই জানেন ব্লগিং মানে লেখালেখি করা। আর গেস্ট ব্লগিং মানে কোন জায়গায় অতিথি হয়ে লেখালেখি করা। গেস্ট ব্লগিং এর মানে হল আমরা অন্য কোন ওয়েবসাইটে কাজ করার মাধ্যমে টাকা ইনকাম করতে পারবো। আর এই ব্যাপারটাকেই মূলত গেস্ট ব্লগিং বলা হয়।
আসুন তাই আমরা জেনে নেই গেস্ট ব্লগিং কী?সুবিধা-অসুবিধা ও কিভাবে করবেন। আজকের আর্টিকেল থেকে আপনারা এসব বিষয়ে বিস্তারিত জানতে পারবেন।
পেজ সূচিপত্র-নিচের যে অংশ পড়তে চান ক্লিক করুন
গেস্ট ব্লগিং কী?সুবিধা-অসুবিধা ও কিভাবে করবেন
আমরা সবাই জানতে পারলাম গেস্ট ব্লগিং মানে মূলত অন্য কোন ওয়েবসাইটে অতিথি হয়ে গিয়ে কাজ করার মাধ্যমে টাকা ইনকাম করতে পারাকে গেস্ট ব্লগিং বলে। উদাহরণঃ ূপ আপনি কোন ওয়েবসাইটে দুই থেকে তিনটি বাংলায় আর্টিকেল লিখে দিলেন তার বিনিময়ে সে আপনাকে টাকা পেমেন্ট করে দিবে এটাই গেস্ট ব্লগিং। গেস্ট ব্লগিংএ আবার বিভিন্ন সুবিধা ও অসুবিধা রয়েছে। চলুন আমরা সুবিধা ও অসুবিধা গুলো জেনে নেই।
গেস্ট ব্লগিং এর সুবিধাঃ-আমরা যদি গেস্ট ব্লগিং এর সুবিধার কথাটা বলি, তাহলে সুবিধাটা হচ্ছে আপনি আপনার ইচ্ছামতো আর্টিকেল লিখে যে কোন একটি ওয়েবসাইটে দিয়ে দিতে পারেন এবং সেই ওয়েবসাইটের মালিক আপনাকে পেমেন্ট করে দিবে। এবার এই আর্টিকেল দিয়ে আপনি যে ওয়েবসাইটের মালিক কে দিবেন সে বেশি লাভ করতে পারলো কিনা সে কম লাভ করলো কিনা কি কোন লাভই করতে পারলো কিনা এসবের সাথে আপনার কোন সম্পর্ক থাকবে না।
আপনি শুধু আর্টিকেল লিখে সেই ওয়েবসাইটে জমা দিয়েছেন আর আপনি তার বিনিময়ে টাকা পেমেন্ট পাচ্ছেন। এটা প্রায় অনেকটাই জবের মত ।এখানে আপনার কোন রিক্স কোনরকম দরকার নাই আপনি কাজ করবেন তার বিনিময়ে অর্থ পাবেন। এসব বিষয়গুলো হচ্ছে মূলত গেস্ট ব্লগিং এর সুবিধা। আপনি গেস্ট ব্লগিং করে একটা ভালো ইনকাম সোর্স করতে পারবেন।
গেস্ট ব্লগিং এর অসুবিধাঃ-গেস্ট ব্লগিংয়ের অসুবিধা যেটা সেটা হচ্ছে অনেক সময় এমন হয়, আপনার দেওয়া এক একটি আর্টিকেল থেকে হাজার হাজার ডলার ইনকাম করা যায়, মাত্র একটা আর্টিকেল থেকে। মানে আপনার কোন আর্টিকেল যদি সেই কোয়ালিটির হয়ে থাকে, আর সেটা যদি আপনি অন্য কোথাও লিখে দেন আর বিনিময়ে যদি আপনি কিছু টাকা পান। তাহলে যেটা হবে আপনি তাদেরকে এমন একটা কন্টেন্ট লিখে দিলেন যার বিনিময় তারা লাইফ টাইম টাকা ইনকাম করতে পারবে।
কিন্তু আপনি এই কনটেন্ট লিখে দেওয়ার বিনিময়ে সাময়িক কিছু টাকা পাবেন। এটাই মূলত গেস্ট ব্লগিং এর সবচেয়ে বড় অসুবিধা দিক। এর মানে আপনি যখন কোন ওয়েব সাইটে কন্টেন্ট লিখে জমা দিবেন তারা কিন্তু আপনাকে অন টাইম পেমেন্ট করে থাকবে আর আপনার আর্টিকেলটা নিয়ে কিন্তু তারা লাইফ টাইম ইনকাম করবে। এক্ষেত্রে আপনি বুঝতেই পারছেন আপনার জন্য গেস্ট ব্লগিং করা উচিত নাকি নিজের ওয়েবসাইটি লেখালেখি করা উচিত।
এখন যদি আমরা আবার "প্রশ্ন" করি যে নিজের ওয়েবসাইটে লেখালেখি করা উচিত না অন্যজনের ওয়েবসাইটে লেখালেখি করা উচিত। তো এই প্রশ্নের সহজ উত্তর হচ্ছে যেঃ যখন আপনার ওয়েবসাইট একদম শুরুর পর্যায়ে থাকবে, আপনি নতুন নতুন কাজ শিখছেন এই অবস্থায় যদি আপনি গেস্ট ব্লগিং করেন তাহলে আপনার কিছু পকেট মানি ইনকাম হবে। আর আপনি যখন অন্য ওয়েবসাইটে দিচ্ছেন আর তার বিনিময়ে আপনি সময় কিছু টাকা পাচ্ছেন।
আরো পড়ুনঃরোমানিয়া কোন কাজের চাহিদা বেশি-বেতন কত
আর এরপর আপনি আপনার নিজ ওয়েবসাইটে কাজ করছেন, এভাবে আস্তে আস্তে আপনার ওয়েবসাইটটা মোটামুটি একটা জনপ্রিয় পর্যায়ে আসবে আপনি তখন যেটা করতে পারেন আপনি অন্য কোথাও কাজ না করে নিজের ওয়েবসাইটে কাজ করতে পারেন। মানে আপনি যদি চান তাহলে প্রথমে শুরুর দিকে আপনি গেস্ট ব্লগিং করতে পারেন যদি আপনার হাতের সময় থেকে থাকে। আর যদি আপনার হাতে সময় না থেকে থাকে সেক্ষেত্রে গেস্ট ব্লগিং করাটা মোটে উচিত না।
আবার আরেকটা ব্যাপার রয়েছে যে, মনে করেন আপনার একটা ওয়েবসাইট রয়েছে সেটা খুবই জনপ্রিয় হয়ে গেছে আপনি সেখান থেকে ভালো আই ইনকাম করতে করেন আপনার অনেকগুলো রাইডার রয়েছে যারা প্রতিদিন পোস্ট লিখে জমা দেয় সে ক্ষেত্রে আপনি তখন যেটা করতে পারবেন আপনার আর্টিকেলগুলো আপনি চাইলে অন্য কোথাও বিক্রি করতে পারবেন। এটা আসলে গেস্ট ব্লগের মধ্যে পড়ে না।
আপনি যদি আর্টিকেল অন্য কোথাও বিক্রি করতে চান তাহলে কিভাবে করতে করবেন তো আমরা গেস্ট ব্লগিং করে মোটামুটি ৪ রকম ভাবে ইনকাম করা সম্ভব।যেমনঃ-
- ফেরি করে বিক্রি করা= ফেরি করে বিক্রি করা বলতে বুঝায়, আপনি একজন গেস্ট আপনি বিভিন্ন মানুষ জনের দ্বারে দ্বারে বা ওয়েবসাইটের মালিকের কাছে গিয়ে বলবেন যে আপনি গেস্ট ব্লগিং করেন তারা যদি কিনতে চায় তো আপনার সাথে যেন যোগাযোগ করে। তো আপনি ফেরি করে যেভাবে বিক্রি করতে পারবেন তার সহজ ২ টি উপায় হল, বিভিন্ন জনপ্রিয় যেসব ওয়েবসাইট রয়েছে সেগুলো ভিজিট করবেন।
আর আরেকটা পদ্ধতি হলো অন্য কারো কাছে গিয়ে মার্কেটিং না করা। এটা কিভাবে, আপনি যদি আপনার একটা ফেসবুক পেজ থেকে থাকে তাহলে আপনি আপনার ফেসবুক পেজে একটা সুন্দর ব্যানার কিংবা পোস্টটা তৈরি করে বলে দিতে পারেন যে আপনি গেস্ট ব্লগিং এক্সপার্ট এবং গেস্ট ব্লগিং করেন এবং কত শব্দের আর্টিকেল কত টাকা লিখে এরকম একটা বর্ণনা দিয়ে বা আপনার ইতিপূর্বে লিখে রাখা কোন কন্টেন্টের একটা স্যাম্পল দিয়ে ফেসবুকে পোস্ট করতে পারেন।
এতে করে যেটা হবে আপনার পোস্ট অনেক লোকের কাছে পৌঁছে যাবে যেসব ওয়েবসাইটের মালিক রয়েছে তাদের প্রয়োজন হলে আপনার সাথে যোগাযোগ করতে পারে যদি আপনার একটা আর্টিকেল টিম থাকে সেক্ষেত্রে আপনি এই ফেসবুকে মার্কেটিং করতে পারেন কারণ ফেসবুকে মার্কেটিং করলে আপনার কাছে প্রচুর অর্ডার আসবে অনেক।
- মার্কেট প্লেসে বিক্রি করা= ভালো লেখালেখি করতে পারেন সে ক্ষেত্রে আপনি আপনার লেখাটা সেল করতে পারবেন বিভিন্ন ওয়েবসাইটে। লেখালেখি বিক্রি করা কিংবা আর্টিকেল বিক্রি করা বা ব্লগিং সেল করা একটা জনপ্রিয় ওয়েবসাইট হচ্ছে ফাইবার। আপনি ফাইবারে বাংলা কনটেন্ট লিখে সার্চ দিবেন তাহলে দেখবেন এখানে অনেক ব্যক্তিরা কাজ করে যে সকল ব্যক্তিরা বাংলা আর্টিকেল লিখে অনেক অর্ডার নিয়ে টাকা ইনকাম করে এবং সাথে রিভিউ দিয়ে থাকে।
- পার্ট টাইম জব= আপনি যদি পার্ট টাইম গেস্ট ব্লগিং জব করতে চান, সেক্ষেত্রে আপনাকে যা করতে হব্ আপনি গুগলে গিয়ে সার্চ করবেন বাংলা আর্টিকেল লিখে আয় পেমেন্ট বিকাশ। এই কথা লিখে যদি আপনি গুগলে সার্চ করেন কিংবা কনটেন্ট লিখে কিভাবে আয় বা ব্লগিং লিখে কিভাবে আয় পেমেন্ট বিকাশ গুগল সার্চ করেন তাহলে দেখবেন অনেকগুলো ওয়েবসাইট সামনে চলে আসবে।
অ্যাডভান্স আর্টিকেল ফরমেটিং টেকনিক
আমরা প্রতি মাসে কিভাবে লক্ষাধিক টাকা আর্টিকেল লেখার মাধ্যমে আয় করবো ও কোন কোন নিয়ম মেনে চললে আমরা প্রতি মাসে প্রায় লক্ষ টাকা আয় করতে পারবো সেসব বিষয়ে বিস্তারিত দেখতে পারবেন। আমরা যারা ওয়েবসাইটে আর্টিকেল লিখার মাধ্যমে ইনকাম করে থাকি, তাদের কিছু নিয়মকানুন অনুসরণ করে লেখালেখি করার মাধ্যমে আর্টিকেল রেংকিং করা ও টাকা আয় করা সহজ হয়। চলুন কোন নিয়ম অনুসরণ করবো দেখে নেইঃ-ইন্টারেস্ট ধরে রাখা
অন্যান্য পেজের লিংকিং করা
একশন বাটন যোগ করা
এসিও(SEO) অপটিমাইজেশন করা
এডসেন্স অ্যাড(Adsense ad) অপটিমাইজেশন করা এইসব বিষয়গুলো অনুসরণ করে আর্টিকেল লিখার মাধ্যমে মাছের রাই লক্ষাধিক টাকা আয় করা সম্ভব। তাহলে আপনি যদি মাসে লক্ষ টাকা আই ইনকাম করতে চান তাহলে আপনাকেও এসব বিষয়গুলো অনুসরণ করে আর্টিকেল লিখতে হবে। আপনি যদি এসব বিষয়গুলো অনুসরণ করে শ্রম দিয়ে থাকেন তাহলে আপনি এই টাকা ইনকাম করতে পারবেন আর আপনি যদি এর থেকেও বেশি সোমরাই করেন তাহলে আপনি এর থেকে বেশি টাকা ইনকাম করতে সক্ষম হবেন।
আমরা যদি কোন একটা আর্টিকেল লিখতে চাই তাহলে সে আর্টিকেলটার পুরো যে কাজটা হবে, যারা আমাদের আর্টিকেলটা পড়বে তাদের ইন্টারেস্ট যেন আমরা ধরে রাখতে পারি সে বিষয়টা আমাদের খেয়াল রাখতে হবে। তো এই ইন্টারেস্ট ধরে রাখার জন্য আমরা যে কাজটা করতে পারি সেটা হচ্ছে আর্টিকেল শুরুতে একটা ম্যাজিকাল টাইটেল দেওয়া। ম্যাজিকাল টাইটেল বলতে কি বুঝায়?
আরো পড়ুনঃরোমায়া ওয়ার্ক পারমিট পেতে কতদিন লাগে-ভিসা আবেদন
ম্যাজিকাল টাইটেল বলতে বুঝায় যে আমরা যারা google এ কোন একটা কেওয়ার্ড দিয়ে সার্চ করে কোন তথ্য জানার জন্য বা বিষয় জানার জন্য তখন আমরা ওই পেজের যেই আর্টিকেলটা ইন্টারেস্ট বেশি বা রেংকিং বেশি আমরা সেটাতে প্রবেশ করি আর এটা কিই মূলত টাইটেল বা ম্যাজিকাল টাইটেল বলে। আবার শুধু ম্যাজিক্যাল টাইটেল দিলেই তো হবে না ।আমাদের ওয়েবসাইটে যে পাঠক আসবে তাদের মনোযোগ টাও আমাদের ধরে রাখতে হবে।
এই জন্য আমাদের যে কাজটা করতে হবে সেটা হল আর্টিকেলের মধ্যে লেখালেখি করার সময় (আমি , আপনি , আপনারা )এসব ভাষা গুলো বা শব্দগুলো ব্যবহার করতে হবে। যখন আপনি কোন একটা আর্টিকেল লিখছেন আর্টিকেল লেখার সময় আপনি যখন আর্টিকেলের ভিতরে আপনি কাজটা করবেন এই কাজটা করবেন না এই কাজটা করলে এত টাকা পাবেন না এ কাজটা করলে এত টাকা আমি পেয়েছি এইভাবে শব্দগুলো বা ভাষাগুলো করা উচিত।
যখন আপনি এভাবে একটা আর্টিকেল লিখবেন (আমি, আপনি, আপনার) সুন্দর ব্যবহার করবেন তখন যেটা হবে সেটা হল যে ব্যক্তি পোস্টটা পড়বে তার কাছে মনে হবে আপনি হয়তো তার সাথে কথা বলছেন বা আমি তার পাশে বসে কথা বলছেন। যখনই কোন আর্টিকেল কেউ পড়ার সময় মনে করবে যে এই আর্টিকেলের লেখক হত পাঠকের সাথে গল্প করছে বা পাশে থেকে কথা বলছে এরকম যখন একটা ভাইব চলে আসবে লেখার মধ্যে থেকে
তখন কিন্তু পাঠক ওটার মধ্যে থেকে ইন্টারেস্টের শহীত সম্পূর্ণটাই পড়ে ফেলবে।আর একটা ব্যাপার হচ্ছে আর্টিকেলের মধ্যে কোন কোন ব্যাপার গুলো থাকবে না থাকবে তা আর্টিকেলের শুরুতেই বলতে হবে ।তাতে যে ব্যাপারে হবে জানার জন্য লোক আরো আগ্রহ বৃদ্ধি পায়। যেতে ইন্টারেস্টিং যে ব্যাপারটা রয়েছে সেটা সবশেষে শেয়ার করবেন যাতে করে সেই পর্যন্ত লোকজন পড়তেই থাকে পড়তেই থাকে।
অন্যদিকে আবার আপনার ওয়েবসাইটের মধ্যে যদি ইন্টারনাল লিংকিং থাকে তখন ওয়েব পেজটাকে গুগল কাছে অনেক অথরিটি মনে হয়। এই ক্ষেত্রে গুগলে আপনার ওয়েবসাইট রাঙ্ক করার পসিবিলিটি বৃদ্ধি পায়। তো আপনি যখন আপনার আর্টিকেলের মধ্যে ইন্টার্নাল লিংকিং দিবেন যার মানে হচ্ছে আপনি আপনার পাঠককে তথ্য জানার পাশাপাশি অন্য কোন সার্ভিস সরবরাহ করছেন। এতে এতে করে আপনার পাঠক বেশি সময় ধরে আমাদের ওয়েবসাইটে থাকবে।
এই লিংক দেওয়ার আর একটা কারণ হচ্ছে যে এই লিঙ্কে যখন পাঠক ক্লিক করবে তখন সামনে একটি বিজ্ঞাপন চলে আসবে। যখনই আপনার ওয়েবসাইটে বিজ্ঞাপন চলবে এবং পাঠক আপনার বিজ্ঞান এতো চাপ দিবে তখনই আপনার আই ইনকাম। করতে হলে বুঝতে পারছেন আপনার আর্টিকেলের মধ্যে যত বেশি লিংক রাখবেন বিজ্ঞাপন দেখার পর্শিবিলিটি তৈরি হবে। মনে রাখবেন গুগলে নিয়ম অনুযায়ী আপনার নিজের অ্যাড আপনি কখনো দেখবেন না।
লেখকের শেষ কথা
প্রিয় পাঠক স্যার /ম্যাম আজকের আজকের থেকে আপনারা জানতে পারলেন কিভাবে গেস্ট ব্লগিংকরতে হয় গেস্ট ব্লগিং এর সুবিধা ও গেস্ট ব্লগিং কেন করবেন এবং এডভান্স আর্টিকেল ফরমেটিং টেকনিক সম্পর্কে সত্যের উপর জানতে পেরেছেন আশা করছি। উপরে উল্লেখিত কাজগুলো অনুসরণ করে আপনি যদি আর্টিকেল লিখেন নিশ্চয়ই আপনি আর্টিকেল নিয়ে আপনার ওয়েবসাইট দাঁড় করাতে পারবেন। ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন, আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ।
লেখকের শেষ কথা
প্রিয় পাঠক স্যার /ম্যাম আজকের আজকের থেকে আপনারা জানতে পারলেন কিভাবে গেস্ট ব্লগিংকরতে হয় গেস্ট ব্লগিং এর সুবিধা ও গেস্ট ব্লগিং কেন করবেন এবং এডভান্স আর্টিকেল ফরমেটিং টেকনিক সম্পর্কে সত্যের উপর জানতে পেরেছেন আশা করছি। উপরে উল্লেখিত কাজগুলো অনুসরণ করে আপনি যদি আর্টিকেল লিখেন নিশ্চয়ই আপনি আর্টিকেল নিয়ে আপনার ওয়েবসাইট দাঁড় করাতে পারবেন। ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন, আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url